অযাচিত গোধুলি

আমি (নভেম্বর ২০১৩)

আশরাফ উদ্ দীন আহমদ
  • ৬৬
কাকডাকা সেই সাতসকাল থেকেই দু’জায়ের মধ্যে কি একটা কথা নিয়ে কথা কাটাকাটি-খুনশুটি চলছে তো চলছেই, মাঝে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শাপ-শাপাš— হয়ে গেছে একচোট,এখনো থামার কোনো ল¶ণ দেখা যাচ্ছে না, বরং জের আছে বড়। হেসাম তার ভ্যানগাড়ির পেছনের ডান দিকের চাকাটা মেরামত করতে করতে আপদম¯—ক ল¶্য করছে সবই। অবশ্য এতো¶ণ সে টু-শব্দটি উচ্চারণ করেনি, কিন্তু এ’ঝগড়া কমবে না এভাবে, নিজের মধ্যেই হেসামের অশাšি— লাগে বড়, কি বা বলবে বড় ভাবিকে এমনই ধাতের মেয়ে মানুষ, কোনো একটা কারণ বা অকারণেই লেগে গেলো চুলোচুলি এবং তারপর আরো অনেক কিছু, কাঁচা-কাঁচা খি¯ি—-খেউড়ও মুখে আসে!
হেসাম সবই জানে, দেখছে তো নিজের চোখেই, বড়ভাবির কান্ড-কারখানা ওমনই, ভাইটাও বউভার“য়া, কোনো প্রতিবাদ করেই না,আর করলেও যে ফল উল্টো হবে তাও আন্দাজ করা যায়।
ভ্যানগাড়িটা যৌতুক দিয়েছে গোলচাঁদমুখির বাপ, ছয় মাসেই গাড়ির চাকা বড় বেশি বিগড়াচ্ছে, নারকোল তেল দিয়ে আর হাতুড়ির বাড়ি মেরেও তেমন কোনো কাজ হয়নি, আর সে কারণে চাকা খুলে মোবিল দিয়ে পরিস্কার করছে সেই সকাল থেকেই, প্যাডেলে পা দেওয়ার সময় যদি হালকায় না হলো তো চালিয়ে কি আর শাšি— পাওয়া যায়। মন খারাপ হয়ে যায় সকাল থেকে গাড়ি বিগরানো সাড়তে-সারতে, তারওপর খুচরো-খাচরা এই ঝগড়া-ঝাটি।
¶িপ্ত হয়ে আচমকা একসময় হেসাম বলেছিলো,ইটা কুনু কাজের কাজ হলু রে, হারাদিন ঝগড়া-ফ্যাসাদ ভালা আর লাগি না গে,এ্যাই ভাবি তুমিও...
নাগিনীর মতো ফস করে ওঠে মহরমের বউ মানজুয়া। কি কস রে হারামজাদা, আমি তুর বউ সুনার সাথে ঝগড়া করচু রে গু-খাওয়া মিনসা।
হেসাম ঘাপটি মেরে যায়, সেই থেকে তড়পানি চলছে আরো তীব্রভাবে। ঘন্টা খানিকের ওপর হলো এখনো গোলচাঁদমুখি কাঁদছে ঘরে বসে, যেভাবে শাপ-শাপাš— করছে তাতে মনে হচ্ছে বাড়িটা একটা জাহান্নাম। হেসাম নিজের মধ্যেই গজগজ করতে থাকে।
মহরম ইদানিং ভালো রোজগারপাতি করছে, ট্রাকের ড্রাইভারের পয়সা বাড়িতে আসছে, মানজুয়ার দেমাগও অনেক বেড়েছে, ক’মাস আগে রঙিন টি.ভি কিনে দিয়েছে বউকে, এখন মানজুয়াকে পায় কে আর, গোলচাঁদমুখি ছয় মাস হলো এ’ বাড়ি বউ হয়ে আসে, প্রথম থেকে কোনো ভাবেই মেনে নিতে পারছে না তাকে। পেটে-পেটে এতো হিংসা বোঝা দুস্কর । গোলচাঁদমুখি সুন্দরী একহারা, হরিণী চোখ দুটোতে মায়াবি ছড়ানো। ওর চেহারা-সুরোত নিয়ে হাসি-তামাসা করে মানজুয়া, হয়তো ওর মতো র“প-যৌবন আর কোনোদিন ফিরে পাবে না বলেই আফশোসে এমন কান্ড করে দিবানিশি ! তা অবশ্য বোঝে সবাই, কিন্তু কেউ কিছুই বলে না মুখের ওপর, তাহলেই তো অনাসৃষ্টি করে ছাড়বে।
সেদিন সকালে পুকুর থেকে গোসল করে বাড়ি ফেরার পথে মানজুয়া হিংস্র বাগিনীর মতো ঝেঁপে গিয়ে কাপড় ছেড়ে ঝগড়া শুর“ করে। সুহাগের চাঁদমুখি তামাম রাত্রি আশ মিটায়ে গোসল কইরা ফিরছু, ছি-ছি একট্টুও লজ্জা-হরম নাই মাগীর, ঘরে যে ভাসুর আছে, ভেজা গতরে যাবু কি কইরা হের সামনে দিয়া...
গোলচাঁদমুখি ভয়ে জড়জড়, কি করবে নিজেই বোঝে না, যেন বা কতো বড় অপরাধ করে ফেলেছে,সাত সকালে পাক গোসল করে। সিঁটিয়ে যায় মুহূর্তে,জায়ের মুখের ওপর কোনোদিন এতোটুকু কথা বলার সাহস নেই।
অনেক কষ্টে সেদিন পাশ কাটিয়ে আসে ঠিকই কিন্তু তার জের চলে কয়েকদিন, মুখে যা আসে যাচ্ছেতাই ভাবে বলে, গোলচাঁদমুখি কাপড়ে মুখ ঢেকে শুধু কেঁদেছে, ওর যেন কাঁন্না ছাড়া কোনো উপায় নেই।
হেসাম কিছুই বলতে সাহস পায় না, ওর ¯^ামীও তেমন। কোথাকার মেয়েকে যে বিয়ে করে এনেছে, মাঝে-সাঝে তাই ভেবে হেসাম কুল খুঁজে পায় না, মেয়েটা কেনো ওমন তাও আন্দাজ করতে পারছে আজকাল।
সেদিন নবাব শেখের বউকে তো বলেছিলো, হেসামের সঙ্গে আমার বুনটার বিয়ে দেওয়ানের অনেক সাধ আছিলো গে, কিন্তু ল“চ্চা কি না কাউকে না জানায়ে তুলে আনলু ওই ছেনালডারে...

হেসাম সেই থেকেই বুঝে গেছে ওর মতলব,গোলচাঁদমুখিকে সহ্য করতে না পারার কারণ স্পষ্ট হয়ে যায় সেদিনই, পেটে-পেটে এমন একটা বদ-মতলব ছিলো তা কিছুটা অনুমান করতে পেরেছিলো অনেক আগে থেকেই, যদিও হেসাম সে ব্যাপারে তেমন করে আমল দেয়নি কখনো।
বড় ভাবীর বোন মাজিলা বোবা এবং অসুন্দর একটা জড় বস্তু বৈ তো কি ! ওর সাথে বিয়ে দেবে তার, হেসাম বোঝে সবই, মানুষ যে কি প্রকৃতির ভাবতেই শরীর রি রি করে ঘৃর্ণায়, তারপরও মানুষের সঙ্গে মিশে থাকতে হয়।
মানজুয়ার মা হিরামন নাকি নছিপুর যাত্রা অপেরার নাচনেওয়ালি ছিলো, কিংবদš—ী আছে সাত অঞ্চলে, হিরামনের বাপ-মায়েরা ওপারের মানুষ ছিলো, রাতারাতি দেশাš—র হয় কি কারণে তাও অন্ধকারে রয়ে গেছে সে ইতিহাস। তারপর জীবন যুদ্ধে নেমে ক্লাš— হয়ে একসময় হিরামনের বাপ ট্রেনের তলে মাথা দেয়, কি জন্য জীবনটাকে শেষ করে দিলো,তাও কেউ জানে না।
সে ইতিহাস কেউই আর পুরানো কাসুন্দির মতো ঘাঁটতেও চায় না তেমন। তবে মানজুয়ার ভাব ভঙ্গি দেখে তো মেজাজ বিগড়ে যায়, কি বা বলবে, বড় ভাই যখন পারে না সামাল দিতে তখন কে আর পারে তারে। ও যা হোক তাতে বা কার কি যায় আসে, কিন্তু যে ভাবে একজন নরোম মানুষের পেছনে সারাদিন লেগে থাকে তাতে তো কেউ আর চুপ করে থাকতে পারে না।
মানজুয়ার এ’সংসারে আসবার আগেও একবার নাকি বিয়ে হয়েছিলো, কথাটা জানিয়েই বিয়ে হয়েছিলো অবশ্যই, কিন্তু পরে জানা গেছে একবার না, তিনবার বিয়ে হয়েছিলো ওর, তার ওপর আবার সাতগ্রামে ওকে নিয়ে নানান রঙের কথা ছড়ানো আছে। সবই একেএকে বেরিয়ে আসে বিয়ের পরপরই, কিন্তু তাতে কি বা তার, সে যেন এ’সংসারে এসেই মুল¬ুক কিনে নিয়েছে এমনই ভাব। কাউকে আর তোয়াক্কা করে না তেমন। কারো পেছনে না পার“ক এখন তো গোলচাঁদমুখীই তার একমাত্র প্রতিপ¶, মহরম ঠুঁকো জঘন্নাথ বৈ তো কি ! দেখেও না দেখার ভাণটা বেশ ভালোই রপ্ত করেছে বলে মনে হয়।
হেসাম আর কতোটা সহ্য করবে, সেদিন আক্কেলপুরের রোমজান হাজি তো বলেই বসলো কিসের এতো খোসামত করা, দাও না একটা কেস ঠুকে, দেখবে কোথায় যায় কোথাকার জল।
হেসামের অতো সাহস নেই তাতে। লাভ তাতে কি, মামলা-মাকদ্দমায় অনেক ফের, তারপর জেরও অনেক। মহরম বড় ভাই হলেও সংসারের কোনো দায়িত্ব কখনোই পালন করেনি, হেসামের দিকে ছুঁড়ে দিয়েছে, মাকেও ভিন্ন করে দিয়েছিলো মরে যাওয়ার কয়েকমাস আগে, তা সবই ওই বউয়ের জন্য, বাপ তো মরেছিলো অনেক আগে কি এক কঠিন পীড়ায়, আর বোন দুটোর বিয়ে হয়েছে অনেককাল আগে, কিন্তু হেসাম এখন করে কি, ভিন্ন হয়ে থেকেও তো লাভ হচ্ছে না, বরং দিনেদিন ফ্যাসাদ লেগেই আছে। এর মধ্যে মানুষ বাঁচে কি ভাবে। তারপরও তো বাঁচতে হবে,মানজুয়া কেনো সংসারে এভাবে যন্ত্রণা বাড়াবে, তার একটা বিহিত করা বড় জর“রী।
সেদিন বিকেলের দিকে হাটের রথিন শর্মার চায়ের দোকানে দেখা হয় মহরমের সঙ্গে, কথা প্রসঙ্গে হেসাম জানালো, তুমার সাথে আমার তো কুনো লেনদেন নাই, দিনরাত্রি যে তুমার বউ গোলচাঁদমুখির সঙ্গে লেগে থাকে তা কি দেখো না গে!
মহরম মাথা নিচু করে সরে পরে, হেসাম জানে সে কোনো সমাধান করতে পারবে না, সুযোগ বুঝে পালাবে, এমনই হচ্ছে, মনে মনে ভাবে, কি করা তারপর। যেভাবেই হোক একটা বিহিত তো করতেই হবে, বাড়ি ছেড়েও যাওয়া যাবে না, পৈত্তিক বাড়ি ছেড়ে কেনোই বা যাবে সে। একটা মেয়ে মানুষকে কেনো এতো ভয়, বুঝে উঠতে পারে না। আর ওই মানজুয়ার তেজের কাছে কেনো নতি¯^ীকার করবে, একটা হে¯—ন্যা¯— করতে হবে,পঙ্গু বোন মাজিলাকে বিয়ে করেনি বলে গায়ের জ্বালা ঝাঁড়বে গোলচাঁদমুখীর ওপর, আর ¯^ামী হয়ে আর কতোদিন সহ্য করবে হেসাম। নাচনেওয়ালির মেয়ে কি না রাজ্যত্ব করবে তামাম বাড়ি, এবার প্রতিবাদ করতে হবে,সত্যি করবে সে মো¶ম বি¶োভ। নিজেকে আর ধরে রাখতে পারে না, শরীর কেঁপে ওঠে, নিজের ভাই যদি এর একটা সুরাহা না করলো তো কে করবে, কিসের জন্য এতো ভয়, একজনের জন্য তাহলে কি সবাইকে মুখ বুঁজে থাকতে হবে। ঝুমুরওয়ালির মেয়ের মধ্যে মহরম কি পেয়েছে কে জানে, কিন্তু হেসাম আর নিঃশ্চুপ থাকবে না। ট্রাকের পয়সা ঘরে আসছে তো কি, সমাজের কার কি উপকার করলো সে। সেদিন আর কথা বলতে পারেনি ঠিকই, কিন্তু মনে-মনে একটা মো¶ম প্রতিজ্ঞা করেছিলো, যেভাবেই হোক আর বাড়তে দেওয়া যায় না।
দিন চারেক পরের ঘটনা, অনেক রাত্রে বাড়ি ফেরে মহরম নেশা-ভাং গিলে, মানজুয়ার রাগ তখন অগ্নিশর্মা, কাছেপিঠে যাকে পায় জ্বলিয়ে-পুড়িয়ে অঙ্গার করে ছাড়ে, ওর কাছ থেকে কেউই ছাড়া পায় না। মহরমও ছেড়ে দেয় না, চিৎকার করে জানায়, কি বললি রে হারামজাদি, আমাকে তুই মদনা পেয়েছিস নাকি, আমি নিজের পয়সায় নেশা-ভাং যা খাই কার কি!
-কার কি মানে কি বলছুস রে মিনসে! আজ তোর গুষ্টির বারোটা বাজিয়ে ছাড়বো।
-যা তা বলছু কেনো, আমি তোর ধার কি ধারি। এক লাথি মেরে তালতলা মহাশ্বশানে পাঠিয়ে দেবো ছিনালমাগী, ওপারের হিদু ভাতারেরা তোর ইয়েতে বাঁশ দিয়ে...
-আমি ছিনাল-আমি ছিনাল, মামলা করবো সবার নামে, নারী নির্যাতনের মামলায় তোর চৌদ্দগুষ্টিকে ফাঁসিয়ে ছাড়বো।
-যা-যা তুই আমার ইয়ে করগে।
কথা শেষ না হতেই একলাথি মারে জোরে মানজুয়ার মাজার দিকে, মুহূর্তে কঁকিয়ে ওঠে,তারপর কালনাগিনীর মতো ফুঁষে ওঠে, চিৎকারে বাড়ি মাথায় তোলে, আশপাশ থেকে হাজার মানুষ জোড়ো হয়, সবাই হতভম্ব হয়ে যায়। খি¯ি— দিয়ে বলতে থাকে।
-আমি তোরে ছাড়বো না,হিরামন ঝুমুরওয়ালীর মেয়ে আমি, তোর হাড় জ্বালিয়ে ছাড়বো।
-আর জ্বালাতে দেবো না, বাড়ির সবাইকে অনেক জ্বালিয়েছিস। আমি তোরে তালাক দেবো,এক তালাক-দুই তালাক বান তালাক।
আরো অনেক-অনেক কাহিনী ঘটে, কিন্তু যে তো সে-ই, দু’দুটো দিন শুধু কথা বলা কম থেকে তারপর আবার সেই রেলগাড়ী। হেসাম- গোলচাঁদমুখী কিছুদিন শুধু দেখলো বাড়িটা একটু নীরব, হয়তো শাšি— ছিলো, কেউ তো কারো পেছনে লেগে থাকছে না। দিনগুলোকে বড় বেশি ভালো লাগে, রাত্রিগুলো আরো যেন পূর্ণতায় ভরে ওঠে, দিনরাত্রির মাঝখানে দাঁড়িয়ে অনেক-অনেক ¯^প্ন দেখে গোলচাঁদমুখী। রাত্রের আকাশের দিকে তাকিয়ে কখনো-সখনো লজ্জায় মুখ ঢাকে, তারাগুলো চোখ মারে যেন উঠতি যুবকের মতো ওর দিকে তাকিয়ে, এমন বোধ কেনো হয় বোঝে না সে, জ্যোৎস্নাময় আকাশের দিকে তাকিয়ে কদাচিৎ হয়তো বুকের ভেতরটা কেমন করে ওঠে, তারপর হারিয়ে যায় অন্য ভূবনে। সে ভূবনটা যেন শুধুমাত্র তারই জন্য।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিলন বনিক একেবারে রিয়াল গল্প...জীবনের অনেক কাছাকাছি না গেলে এমন গল্প সচরাচর হয় না...খুব ভালো লাগলো....অন্যের লেখাগুলো পরার অনুরোধ থাকলো...শুভ কামনা....
Rumana Sobhan Porag দিনগুলোকে বড় বেশি ভালো লাগে, রাত্রিগুলো আরো যেন পূর্ণতায় ভরে ওঠে, দিনরাত্রির মাঝখানে দাঁড়িয়ে অনেক-অনেক ¯^প্ন দেখে গোলচাঁদমুখী। রাত্রের আকাশের দিকে তাকিয়ে কখনো-সখনো লজ্জায় মুখ ঢাকে, তারাগুলো চোখ মারে যেন উঠতি যুবকের মতো ওর দিকে তাকিয়ে, এমন বোধ কেনো হয় বোঝে না সে, জ্যোৎস্নাময় আকাশের দিকে তাকিয়ে কদাচিৎ হয়তো বুকের ভেতরটা কেমন করে ওঠে, তারপর হারিয়ে যায় অন্য ভূবনে। সে ভূবনটা যেন শুধুমাত্র তারই জন্য।-----খুব , খুব ভাল লাগল পড়তে।
আরাফাত ইসলাম মনে হলো যেন কোন পরিচিত লেখকের লেখা পড়ছি ! Please - ভাই আপনি লেখা চালিয়ে যান !! অপেক্ষায় রইলাম !!!
জাকিয়া জেসমিন যূথী বানানগুলো মাঝেমাঝে ভেঙ্গেচুরে গেলেও গল্পটা পড়তে কষ্ট হয়নি। বরং গল্পের সংলাপগুলো এতটাই জীবন্ত লাগছিলো যে মনে হচ্ছিলো এ কোন লেখকের লেখা নয় গোলচাঁদমুখীর জীবনটাকেই সামনে দেখতে পাচ্ছিলাম। খুব ভালো লেখা।

১৭ অক্টোবর - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ২৮ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪